Comparative Discussion between National Education Policy-1986 and Revised Educational Policy-1992.

১৯৮৬ সালের জাতীয় শিক্ষানীতির সঙ্গে ১৯৯২ সালের সংশোধিত জাতীয় শিক্ষানীতির তুলনামূলক আলোচনা কর।
১৯৮৬ খ্রীষ্টাব্দে তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধি কর্তৃক যে জাতীয় শিক্ষানীতি ঘোষিত হয়েছিল তা ১৯৯২ খ্রীষ্টাব্দে সংশোধিত হয়েছিল। নিচে ১৯৮৬ সালের জাতীয় শিক্ষানীতির সঙ্গে ১৯৯২ সালের সংশোধিত জাতীয় শিক্ষানীতির তুলনামূলক আলোচনা করা হল

Main Features of National Education Policy - 1986 (N.P.E-1986).

জাতীয় শিক্ষানীতির মূল বিচার্য বিষয় গুলি কী ছিল ?
দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে আলোচনার জন্য ১৯৮৫ খ্রীষ্টাব্দে তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধি  নতুন একটি জাতীয় শিক্ষানীতি প্রবর্তনের কথা ঘোষণা করেন। সেই ঘোষণা অনুযায়ী ১৯৮৬ খ্রীষ্টাব্দের ২১ শে এপ্রিল একটি জাতীয় শিক্ষানীতি ঘোষিত হয়, যা জাতীয় শিক্ষানীতি - ১৯৮৬ নামে পরিচিত। এই শিক্ষানীতির মূল আলোচ্য বা বিচার্য বিষয়গুলি ছিল

Structure and Curricular System According to Secondary Education Commission (1952-53) ?

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশনের মতে মাধ্যমিক শিক্ষার কাঠামো এবং মাধ্যমিক শিক্ষার পাঠ্যক্রম কেমন হবে ?
উঃ- মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন মাধ্যমিক শিক্ষার উন্নতি ও পুনর্গঠনের উদ্দেশ্যে যে সকল সুপারিশগুলি করেছিলেন তাদের মধ্যে দুটি উল্লেখযোগ্য সুপারিশ ছিল মাধ্যমিক শিক্ষার কাঠামো ও মাধ্যমিক শিক্ষার পাঠ্যক্রম সম্পর্কে।

মাধ্যমিক শিক্ষার কাঠামো সম্পর্কে কমিশনের সুপারিশঃ-
কমিশন মাধ্যমিক শিক্ষার কাঠামো সম্পর্কে সুপারিশ করেছেন যে, বিদ্যালয়ের শিক্ষাকাল হবে ১১ বছরের। এই ১১ বছরের মধ্যে প্রথম ৪ বছর হবে প্রাথমিক শিক্ষার কাল, পরের ৪ বছর হবে নিম্ন মাধ্যমিক

Aims of Secondary Education According to Secondary Commission (1952-53).

মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন মাধ্যমিক শিক্ষার লক্ষ্য সম্পর্কে কী কী সুপারিশ করেছেন ?
উঃ- ১৯৫২ সালে ডঃ লক্ষ্মণস্বামী মুদালিয়রের সভাপতিত্বে গঠিত মাধ্যমিক শিক্ষা কমিশন মাধ্যমিক শিক্ষার লক্ষ্য সম্পর্কে কতকগুলি সুপারিশ করেছিলেন। কমিশনের মতে মাধ্যমিক শিক্ষার লক্ষ্য হবে

Rural University Concept of University Education Commission.

রাধাকৃষ্ণন কমিশন গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে কি বলেছেন ?
উঃ- ভারতবর্ষ স্বাধীন হওয়ার পর তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার উচ্চ শিক্ষার পুনর্গঠনের জন্য স্বাধীন ভারতবর্ষের প্রথম শিক্ষা কমিশন হিসাবে ১৯৪৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন গঠন করেন। বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন নানান অনুসন্ধানের পর উচ্চ শিক্ষার উন্নতি ও পুনর্গঠনের উদ্দেশ্যে কতকগুলি

What are the aims of higher education according to University Education Commission (1948-49) ?

বিশ্ববিদ্যালয় কমিশনের মতে উচ্চ শিক্ষার লক্ষ্যগুলি কী কী হবে ?
স্বাধীনতা লাভের পর উচ্চ শিক্ষার গুরুত্ব আগের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে, এই কথা মাথায় রেখে বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন বা রাধাকৃষ্ণন কমিশন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার কতকগুলি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন। সেগুলি হল

Educational Provision In Indian Constitution (Related to Women's Education; Equalization of Opportunity; Education for Minority, SC, ST.)

নারী শিক্ষা, শিক্ষায় সমসুযোগ, সংখ্যালঘুদের শিক্ষা, তফসিলি জাতি ও তফসিলি উপজাতিদের শিক্ষা প্রসঙ্গে ভারতীয় সংবিধানে কী বলা হয়েছে ?
উঃ- ১৯৪৭ সালে ১৫ই আগস্ট ভারত স্বাধীন হওয়ার পর ডঃ বি. আর আম্বেদকরের নেতৃত্বে গঠিত গনপরিষদ দ্বারা ভারতের সংবিধান রচিত হয়। ১৯৫০ সালে ২৬ শে জানুয়ারি এই সংবিধান কার্যকরী হয়। এই সংবিধানের সপ্তম তফসিলের নির্দেশক নীতির মধ্যে শিক্ষা সম্পর্কে বহু ধারা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সেগুলির মধ্যে

Definition and Merit, Demerits of Mean.

গড় কী ? গড়ের সুবিধা অসুবিধাগুলি উল্লেখ কর
উঃ- সমজাতীয় কতকগুলি অসম পরিমাণ বস্তুর পরিমাপের সমতা যে সংখ্যা মানের সাহায্যে পরিবেশন করা হয়, তাকে বলা হয় গড় বা Mean
গড়ের সুবিধাঃ-
গড়ের সুবিধাগুলি হল

Uses of Measurement of Central Tendencies.

কেন্দ্রীয় প্রবণতার পরিমাপগুলির ব্যবহার উল্লেখ কর
উঃ- রাশিবিজ্ঞানে প্রধানত তিন ধরণের কেন্দ্রীয় প্রবণতার পরিমাপ ব্যবহার করা হয় সেগুলি হল) গড় বা Mean, ) মধ্যমান বা Median, ) ভুষিষ্ঠক বা Mode
) গড়ের ব্যবহারঃ-
গড় বা Mean এর ব্যবহার করা হয় তখন

Definition and Types of Measurement of Central Tendencies.

কেন্দ্রীয় প্রবণতার পরিমাপ কাকে বলে ? কেন্দ্রীয় প্রবণতার পরিমাপগুলি উল্লেখ কর
উঃ- সমষ্ঠীগতভাবে বিদ্যালয়ে পাঠরত শিক্ষার্থীদের বিশেষ ক্ষেত্রের পারদর্শিতা অথবা, বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত একদল ব্যক্তির পারদর্শিতা প্রকাশ করার জন্য যে একক সংখ্যামান ব্যবহার করা হয়, তাকে বলে

Statistics, Educational Statistics and Utilities of Educational Statistics.

রাশিবিজ্ঞান কী ? শিক্ষাগত রাশিবিজ্ঞান কী ? শিক্ষাগত রাশিবিজ্ঞানের উপযোগিতাগুলি উল্লেখ কর
উঃ- যে বিজ্ঞানের সাহায্যে কোন বিশেষ সময়ে ভিন্ন ভিন্ন বস্তুকে বা ভিন্ন ভিন্ন সময়ে কোন বিশেষ বস্তুকে পর্যবেক্ষণ দ্বারা রাশি তথ্যের সংকলন করে তাদের তাৎপর্য নির্ণয় করা হয়, তাকে বলা হয়

State the Educational Significance of Main Laws of THORNDIKE'S Learning Mechanism.

থর্ণডাইকের মুখ্য সূত্রগুলির শিক্ষাগত প্রয়োগ বা তাৎপর্য আলোচনা কর।
উঃ- থর্ণডাইক শিখনের মুখ্য সূত্র হিসাবে তিনটি সূত্রের কথা বলেছেন। সেগুলি হল—১) প্রস্তুতির সূত্র, ২) ফললাভের সূত্র, ৩) অনুশীলনের সূত্র।
শিক্ষাক্ষেত্রে এই সূত্রগুলি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। এই সূত্রগুলির মূল নীতিকে কাজে লাগিয়ে শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের শিখনকে অনেক বেশী আকর্ষণীয় করে তোলা সম্ভব। নিচে সূত্রগুলির শিক্ষাগত তাৎপর্য

State the Main Laws of THORNDIKE'S Mechanism of Learning.

থর্ণডাইকের শিখন সংক্রান্ত মুখ্য সূত্রগুলি লেখ।
উঃ-- থর্ণডাইকের শিখন সংক্রান্ত মুখ্য সূত্রগুলি হল-
(১) প্রস্তুতির সূত্র (Law of Readiness),
(২) অনুশীলনের সূত্র (Law of Exercise),
(৩) ফললাভের সূত্র (Law of Effect)
(১) প্রস্তুতির সূত্র (Law of Readiness):--
থর্ণডাইকের মতে উদ্দীপক ও প্রতিক্রিয়ার মধ্যে সঠিক সংযোগ স্থাপনই হল শিখন। এক্ষেত্রে উদ্দীপক ও প্রতিক্রিয়ার মধ্যে সঠিক সংযোগ স্থাপনের পূর্বে প্রাণী যদি দৈহিক ও মানসিক ভাবে প্রস্তুত থাকে তাহলে

What are the laws of Learning Mechanism of THORNDIKE ?

থর্ণডাইকের শিখন সংক্রান্ত সূত্রগুলি কী কী ?
উঃ- থর্ণডাইক তার প্রচেষ্টা-ভুলের শিখন কৌশলের পরিপেক্ষিতে শিখনের ৮ টি সুত্রের কথা বলেছেন। এই ৮ টি সূত্রকে তিনি দুটি শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন। যথা-

Discuss the characteristics of Trial and Error Learning Mechanism.

প্রচেষ্টা ও ভুলের শিখন কৌশলের বৈশিষ্ট্য গুলি উল্লেখ কর।
উঃ—থর্ণডাইকের প্রচেষ্টা ও ভুলের শিখন কৌশলকে বিশ্লেষণ করলে এর কতকগুলি বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। এই বৈশিষ্ট্য গুলি হল—
প্রথমত, প্রচেষ্টা ও ভুলের শিখন কৌশলে শিক্ষার্থীর সক্রিয়তার উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীর নিজস্ব প্রচেষ্টা বা সক্রিয়তা ছাড়া এই কৌশলে শিখন কখনই

State the Difference between Classical Conditioning and Operent Conditioning.

প্রাচীন অনুবর্তন ও সক্রিয় অনুবর্তনের মধ্যে পার্থক্য উল্লেখ কর।
উঃ- প্রাচীন  অনুবর্তন ও সক্রিয় অনুবর্তনের মৌলিক পার্থক্য গুলি হল

Discuss the Significance of Classical Conditioning.

শিক্ষায় প্রাচীন অনুবর্তনের গুরুত্ব আলোচনা কর।
উঃ- শিক্ষাক্ষেত্রে প্রাচীন অনুবর্তনের গুরুত্ব অপরিসীম। বিশেষ করে শিশুর শিক্ষায় এই প্রক্রিয়াকে সার্থক ভাবে কাজে লাগাতে পারলে, শিশুর শিখন অনেক বেশী ফলপ্রসূ হয়ে উঠবে।
প্রাচীন অনুবর্তন প্রক্রিয়া শিশুর ভাষা শিখন, অভ্যাস গঠন, কোন বিশেষ দক্ষতা অর্জন, কুঅভ্যাস দূর করা ইত্যাদি বিষয় গুলিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
উপরিউক্ত বিষয় গুলির ক্ষেত্রে, শিশুর শিখনে প্রাচীন অনুবর্তন কিভাবে কাজ করে তা নিচে উল্লেখ করা হল

Difference between General Mental Ability and Special Mental Ability.

সাধারণ মানসিক ক্ষমতা ও বিশেষ মানসিক ক্ষমতার পার্থক্য উল্লেখ কর।

উঃ- সাধারণ মানসিক ক্ষমতা ও বিশেষ মানসিক ক্ষমতার পার্থক্য গুলি হল

THURSTON'S Multiple Factor Theory.

থার্স্টোনের বহু উপাদান তত্ত্ব আলোচনা কর।

উঃ- মানসিক ক্ষমতা সংক্রান্ত স্পিয়ারম্যানের দ্বি-উপাদান তত্ত্ব ছাড়া আর একটি গুরুত্বপূর্ণ মতবাদ বা তত্ত্ব হল বহু উপাদান তত্ত্ব বা প্রাথমিক মানসিক ক্ষমতার তত্ত্ব। এই মতবাদের প্রবর্তক হলেন থার্স্টোন। থার্স্টোন বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করে সবশেষে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে মানুষের সাধারণ মানসিক ক্ষমতা বা বুদ্ধি হল কতকগুলি পরস্পর নিরপেক্ষ

SPEARMAN'S Two-Factor Theory.

স্পিয়ারম্যানের দ্বি-উপাদান তত্ত্ব আলোচনা কর।

উঃ- ব্রিটিশ মনোবিজ্ঞানী চার্লস স্পিয়ারম্যান ১৯০৪ খ্রিঃ তার বুদ্ধি সম্পর্কীয় দ্বি-উপাদান তত্ত্বটি প্রকাশ করেন। তার এই তত্ত্ব বুদ্ধি পরিমাপের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করেছে।

দ্বি-উপাদান তত্ত্ব অনুযায়ী যে কোন ধরণের বৌদ্ধিক কাজ বা বিচার বিবেচনামূলক কাজ সম্পাদন করার জন্য মানুষের দুই রকমের মানসিক উপাদান বা

Relation Between Interest and Attention.

আগ্রহ ও মনোযোগের সম্পর্ক আলোচনা কর।

উঃ- আগ্রহের সঙ্গে মনোযোগের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বিদ্যমান। আগ্রহ ছাড়া মনোযোগ সম্ভব নয়। যে বিষয়ের প্রতি আমাদের আগ্রহ আছে, তার প্রতি আমরা মনযোগী হই। আর যার প্রতি আমাদের আগ্রহ নেই, তার প্রতি আমরা মনযোগী হই না। তাই মনোযোগের প্রধান

Significance of Maturation in Education.

শিক্ষায় পরিণমনের গুরুত্ব আলোচনা কর।

উঃ—শিক্ষাক্ষেত্রে পরিণমনের গুরুত্ব অপরিসীম। পরিণমন হল একটি স্বাভাবিক বিকাশের প্রক্রিয়া যা শিশু তথা শিক্ষার্থীর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটিয়ে তার মধ্যে

Difference between Learning and Maturation.

শিখন ও পরিণমনের পার্থক্য উল্লেখ কর
উঃ- শিখন ও পরিণমন উভয়ই ব্যক্তিকেন্দ্রিক প্রক্রিয়া এবং উভয়েই ব্যক্তি জীবনে উন্নতি সাধন করে
তথাপি উভয় প্রক্রিয়ার মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে

Definition of Maturation & Relation Between Learning and Maturation.

Q. পরিণমন কী ? শিখন ও পরিণমনের মধ্যে সম্পর্ক আলোচনা কর ?
উঃ- জৈবিক বিকাশের দরুন বয়ঃবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পূর্ব অভিজ্ঞতা ও অনুশীলন ছাড়াই আচরণধারা পরিবর্তনের প্রক্রিয়াই হল পরিণমন।

শিখন ও পরিণমনের সম্পর্কঃ
শিখন এবং পরিণমন প্রক্রিয়ার মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক

Types of Learning According to Robert M. Gagne.

Q. শিক্ষা মনোবিদ রবার্ট এম গ্যাগনির (Robert M Gagne) মতে শিখনের প্রকারভেদগুলি আলোচনা কর।
উঃ- আমেরিকান শিক্ষা-মনোবিদ রবার্ট এম গ্যাগনি (Robert M Gagne) ব্যক্তির মানসিক প্রক্রিয়ার জটিলতার স্তর বিচার করে শিখনের আটটি

Definition of Learning & Stages of Learning.

Q. শিখন কাকে বলে ? শিখনের স্তর বা পর্যায়গুলি উল্লেখ কর।
অথবা,
Q. শিখন প্রক্রিয়ার বিভিন্ন স্তর হিসাবে সংরক্ষণ, মনে করা ও চেনা সম্পর্কে আলোচনা কর।
উঃ- অতীত অভিজ্ঞতা এবং প্রশিক্ষণের প্রভাবে আচরণধারার পরিবর্তনের প্রক্রিয়াই হল শিখন।
শিখনের স্তর বা পর্যায়:-
শিখন প্রক্রিয়াকে বিশ্লেষণ করে শিখন প্রক্রিয়ার কয়েকটি স্তর বা পর্যায়ের কথা বলা হয়ে থাকে। সেগুলি হল ১) সংরক্ষণ (Retention), ২) পুনরুদ্রেক

Short Type Question with Answer on LEARNING from subject EDUCATION for H.S. Final Exam-2019


শিখন
1) আধুনিক চিন্তা অনুযায়ী মনোবিদ্যা হল একটি .................................... অনুশীলনকারী বিজ্ঞান।
উঃ- আচরণ।
2) শিক্ষা মনোবিদ্যা হল মূল মনোবিদ্যার একটি ........................................ শাখা।
উঃ- প্রয়োগমূলক।
3) আচরণ দুই শ্রেণির উপাদানের শক্তির দ্বারা নির্ধারিত হয়। সেগুলি কী কী ?